ব্রেকিং নিউজ
নির্বাচনের জন্য দেড় লাখ পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ: আইজিপি পেকুয়া মহিলা মাদ্রাসায় গিয়ে হামলার শিকার দুই সংবাদ কর্মী পেকুয়ায় নির্ঝন বাড়ী থেকে নারীর অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার রিটকারী ছাত্রীকে ‘গণধর্ষণে’র হুমকিদাতা শিবির নেতার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি পুরো বাংলাদেশ জুড়ে ইয়াবা সরবরাহকারী যুবদল-কৃষকদল নেতা আটক নির্বাচনের জন্য দেড় লাখ পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ: আইজিপি পেকুয়া মহিলা মাদ্রাসায় গিয়ে হামলার শিকার দুই সংবাদ কর্মী পেকুয়ায় নির্ঝন বাড়ী থেকে নারীর অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার রিটকারী ছাত্রীকে ‘গণধর্ষণে’র হুমকিদাতা শিবির নেতার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি পুরো বাংলাদেশ জুড়ে ইয়াবা সরবরাহকারী যুবদল-কৃষকদল নেতা আটক

রাশিয়া যেভাবে ইউক্রেনের মাটিতে হামলা চালিয়ে যাচ্ছে তার নিন্দা করেন ট্রাম্প।

By admin | ১৬ জুলাই, ২০২৫ | 173 views

ADVERTISEMENT
728 x 90

শত চেষ্টা করেও এখনও পর্যন্ত রাশিয়া-ইউক্রেনকে যুদ্ধবিরতির পথে আনতে পারেননি। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এখন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের উপর বেজায় ক্ষিপ্ত। এবার তিনি সরাসরি ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিকে বললেন, “অস্ত্র দিলে মস্কোতে বোমা ফেলতে পারবে?” তবে কয়েকদিন আগে পর্যন্ত ছবিটা অন্য়রকম ছিল। ক্ষমতায় ফিরে নীতি বদলে পুতিনকে কাছে টানার চেষ্টা করেছিলেন ট্রাম্প। প্রকাশ্য়ে একাধিকবার জেলেনস্কিকে তোপ দেগেছেন। কিন্তু পুতিনের যা মর্জি তাই-ই করছেন। এখনও রক্তক্ষয়ী হামলা জারি রেখেছেন তিনি। এতেই এখন রাশিয়ার উপর ক্ষেপে লাল মার্কিন প্রেসিডেন্ট। এবার কি ‘পুতিন-নীতি’ বদলে ফেলছেন তিনি? জানা গিয়েছে, গত ৪ জুলাই জেলেনস্কির সঙ্গে ফোনে কথা বলেন ট্রাম্প। ফিনান্সিয়াল টাইমসের খবর অনুযায়ী, সেই ফোনালাপেই ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টকে ট্রাম্প বলেন, “ভলোদিমির, তুমি মস্কোয় হামলা চালাতে পারবে? অস্ত্র দিলে বোমা ফেলতে পারবে? সেন্ট পিটার্সবার্গে আঘাত হানতে পারবে?” জবাবে জেলেনস্কি বলেন, “হ্য়াঁ পারব। যদি আমাদেরকে হাতিয়ার দেওয়া হয়, তাহলে আমরা হামলা চালাতে পারব।” সূত্রের খবর, জেলেনস্কিকে ফোন করার আগের দিন নাকি পুতিনের সঙ্গে কথা হয়েছিল ট্রাম্পের। যা একেবারেই সদর্থক হয়নি। এরপরই মার্কিন প্রেসিডেন্টের মুখে শোনা যায় মস্কোর অন্দরে হামলার কথা। দ্বিতীয়বার আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পরই রাশিয়া ও ইউক্রেন যুদ্ধ থামাতে অতি তৎপর হন ট্রাম্প। একাধিক বার পুতিনের সঙ্গে ফোনালাপ ও আধিকারিক পর্যায়ের বৈঠকও হয়েছে এই ইস্যুতে। এমনকী মাঝে ট্রাম্পের সঙ্গে তিক্ততা বাড়ে জেলেনস্কির। হোয়াইট হাউসে তাঁদের দু’জনের মধ্য়ে যে বাকবিতণ্ডা হয়েছিল তাতে হতবাক হয়ে যায় কূটনৈতিক মহল। এদিকে, প্রতিবারই পুতিনের তরফে সদর্থক বার্তা দেওয়া হলেও যুদ্ধবিরতির পথে তিনি আসেননি। বরং দিন দিন হামলার ঝাঁজ আরও বাড়িয়েছে মস্কো। ফলে এখন জেলেনস্কির সঙ্গে তিক্ততা কাটিয়ে ফের ইউক্রেনের ঢাল হয়ে দাঁড়াচ্ছে আমেরিকা। উল্লেখ্য়, রাশিয়া যেভাবে ইউক্রেনের মাটিতে হামলা চালিয়ে যাচ্ছে তার নিন্দা করে কয়েকদিন আগেই ট্রাম্প বলেন, ”পুতিন সত্যিই সকলকে অবাক করে দিয়েছেন। উনি দিনের বেলায় সুন্দর কথা বলেন, আর রাত নামলেই বোমা ছোড়েন। এটা ঠিক নয়। এটা আমি একেবারেই পছন্দ করছি না। রাশিয়ার হামলা থেকে বাঁচতেই আমরা ইউক্রেনকে প্যাট্রিয়ট মিসাইল দেব।” কীভাবে আমেরিকা নিজের খরচ বাঁচিয়ে ইউক্রেনকে এই অস্ত্র দেবে গত সপ্তাহেই তা স্পষ্ট করে দিয়েছিলেন ট্রাম্পও। জানিয়েছিলেন, আমেরিকা ন্যাটোতে তাদের অস্ত্র পাঠাবে। সেখান থেকেই অস্ত্রের যাবতীয় খরচ বহন করে ইউক্রেনে পাঠাবে ইউরোপীয় ইউনিয়ন।

ADVERTISEMENT
Responsive